বার্তা সংস্থা রয়টার্স জানায়, মিয়ানমারের জান্তা সরকার সু চির বিরুদ্ধে দুর্নীতির যে মোট ১১টি অভিযোগ এনেছে, তার মধ্যে এটি ছিল প্রথম মামলায় সাজার রায়।
মিয়ানমারে সামরিক অভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত গণতন্ত্রপন্থী নেত্রী অং সান সু চিকে দুর্নীতির দায়ে দোষী সাব্যস্ত করে পাঁচ বছরের সাজা দেওয়া হয়েছে।
এর আগে দুটি ছোটখাট অপরাধে সু চিকে দোষী সাব্যস্ত করে ৬ বছরের সাজা দেন জান্তার আদালত।
শান্তিতে নোবেলজয়ী মিয়ানমারের নেত্রী সু চির বিরুদ্ধে দুর্নীতির ১১টি অভিযোগ এনেছে দেশটির সামরিক জান্তা। এসব মামলার মধ্যে প্রথমটির সাজার রায় এলো আজ। আরও ১০টি মামলা এখনও বিচারাধীন আছে।
৭৬ বছর বয়সি সু চিকে অজ্ঞাত এক স্থানে আটকে রাখা হয়েছে, তাকে কারও সঙ্গে দেখা করতে দেওয়া হচ্ছে না। এনএলডির এ নেত্রী তার বিরুদ্ধে ওঠা সব অভিযোগ অস্বীকার করে আসছেন।
দেশটিতে ক্ষমতাসীন সামরিক বাহিনী সু চির মামলার বিচার বিষয়ে সীমিত তথ্য প্রকাশ করছে। বিচার সংক্রান্ত কিছু যেন আদালতের বাইরে না যায় সেজন্য সু চির আইনজীবিদের ওপর আদেশও জারি হয়েছে।
আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় সু চির এ বিচারকে ‘প্রহসন’ অ্যাখ্যা দিয়েছে।আর সামরিক জান্তা বলছে, স্বাধীন আদালতে যথাযথ প্রক্রিয়াতেই এনএলডি নেত্রীর বিচার হচ্ছে।
দৈনিক কলম কথা সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।